স্থা’নীয় ও থা’না সূত্রে জা’না যায়, উপজে’লার লংগাইর ইউনিয়নের পূর্ব গোলাবাড়ি গ্রামের প্রবাসী শাকিল মিয়ার স্ত্রী জনু আক্তার শাশুড়ির সাথে বসবাস ক’রতেন। শাকিল মিয়ার প’রামর্শে জনু আক্তার গফরগাঁওয়ে এসে শাশুড়ির স’ঙ্গে বসবাস শুরু করেন। বিয়ের সময় জনু আক্তারের স্বা’স্থ্য খুবই কম ছিল। শাকিল মিয়া দেশে ফি’রে স্ত্রী’কে এতটা স্বা’স্থ্যহীন দেখে পছন্দ নাও ক’রতে পারেন-
এ আ’শ’ঙ্কায় তিনি দীর্ঘদিন ধ’রে স্বা’স্থ্য বৃ’দ্ধির জন্য গরু মো’টা-তাজাকরণ বড়ি খেয়ে আসছিলেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমিয়ে পরেন জনু আক্তার। পরে ঘুমের মধ্যেই তিনি মা’রা যান।স্থা’নীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে পাগ’লা থা’নার অফিসার ই’নচার্জ শাহিনুজ্জামান খানের নেতৃত্বে পু’লিশ মৃ’তের লা’শ উ’দ্ধার করে ম’য়নাত’দন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ম’র্গে প্রেরণ করে।
পাগলা থানার ওসি শাহিনুজ্জামান খান জানান, লাশ উদ্ধারের সময় বাড়িতে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেটের খালি প্যাকেট পাওয়া গেছে। আমার মনে হয় গৃহিণীরা স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য এই ট্যাবলেট খেতেন। ঘুমের মধ্যেই তার মৃত্যু হয়। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
আমরা প্রায় সবাই সিনেমাটি দেখেছি। তিনি মহিলাদের শুক্রাণু দান করতেন, যা শুক্রাণু দান করে সন্তান উৎপাদনের একটি অতি সাধারণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়াটিকে IVF বলা হয়। অনেক বন্ধ্যা নারী এখন এই শুক্রাণু দাতার মাধ্যমে সন্তান ধারণ করছে, কৃত্রিম প্রজনন প্রক্রিয়া।
এটি একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু এখন আমি যে মহিলার কথা বলতে যাচ্ছি তার সম্পর্কে শুনলে অবাক হবেন। চলুন জেনে নিই পুরো ঘটনাটি। জানা গেছে, প্রায় তিন বছর ধরে বিবাহিত এই মহিলার কোনো সন্তান নেই, তাই তিনি একটি সন্তান নিতে চান। এই কারণে, তিনি একজন শুক্রাণু দাতা খুঁজছিলেন, যে সিদ্ধান্ত অনেক মহিলারা গর্ভধারণের চেষ্টা করার সময় নেন।