ভারতীয় বিনোদন ওয়েবসাইট filmisilmi.com এ বছর তাদের কাজের মাধ্যমে ব্যাপক সাড়া পাওয়া অভিনেতাদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে।
সেখানে এই অভিনেতাদের ‘গেম চেঞ্জিং’ তারকা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে হলিউডের এমা স্টোন, লেডি গাগা; প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, দীপিকা পাড়ুকোনের মতো বলিউড তারকারা। সেই তালিকায় রয়েছেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধনও।
ওই মন্তব্য সম্পর্কে সম্প্রতি স্থানীয় গণমাধ্যমকে বাঁধন বলেন, আমি জেনেশুনেই মন্তব্যটি করেছি। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বেড়ে ওঠা পুরুষদের জন্য আমি পুরুষ শব্দটি ব্যবহার করি। এখন, পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বেড়ে ওঠা পুরুষরা যদি আমার কথায় ব্যক্তিগতভাবে আঘাত পায় বা আঘাত পায়, তাতে আমাদের কিছু করার নেই। তারা সত্যিই আমাকে নিতে পারে না।
‘রেহানা মরিয়ম নূর’ দিয়ে আলোচনায় আসেন এই অভিনেত্রী। এদিকে কিছুদিন আগে অভিনেত্রীকে বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। এ সময় বাঁধন বলেন, আমাদের দায়িত্ব নেওয়ার ক্ষমতা এদেশের পুরুষদের নেই। তার এ মন্তব্য নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে।
ওই মন্তব্য সম্পর্কে সম্প্রতি স্থানীয় গণমাধ্যমকে বাঁধন বলেন, আমি জেনেশুনেই মন্তব্যটি করেছি। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বেড়ে ওঠা পুরুষদের জন্য আমি পুরুষ শব্দটি ব্যবহার করি। এখন, পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বেড়ে ওঠা পুরুষরা যদি আমার কথায় ব্যক্তিগতভাবে আঘাত পায় বা আঘাত পায়, তাতে আমাদের কিছু করার নেই। তারা সত্যিই আমাকে নিতে পারে না।
বাঁধনের মন্তব্য, পুরুষতান্ত্রিক সমাজে তিনি আরও শক্তিশালী হয়েছেন। প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন। যাইহোক, তিনি নির্দ্বিধায় স্বীকার করেন যে তার জীবনে অনেক পুরুষের অবদান রয়েছে। 2010 সালে, অভিনেত্রী বাঁধন পূর্ব পরিচিত মাশরুর সিদ্দিকী সনেটকে বিয়ে করেন। সে বছর তাদের একমাত্র সন্তান মিশেল আমানি সায়রার জন্ম হয়। বিয়ের ৪ বছর পর তাদের বিচ্ছেদ হয়।
তারা আনুষ্ঠানিকভাবে 26 নভেম্বর, 2014 তারিখে আলাদা হয়ে যায়। দীর্ঘদিন পর 2017 সালে, খবরটি ঘোষণা করা হয়। বিচ্ছেদের পর বাঁধন তার একমাত্র মেয়ে সায়রাকে নিয়ে থাকতে শুরু করেন। সমস্ত প্রতিকূলতা অতিক্রম করে একজন যোদ্ধা হয়েছেন। ধারাবাহিক ঘটনার মধ্য দিয়ে আজ এই অবস্থানে এসেছে বাঁধন।